লক্ষীপুরের রায়পুরে ষড়যন্ত্র মূলক মানববন্ধনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে আওয়ামীলীগের দু'পক্ষের পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন। ৮ই অক্টোবর (মঙ্গলবার) দক্ষিন কেরোয়া ২নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সেক্রেটারি খিজির আলম এ সংবাদ সম্মেলন করেন।সংবাদ সম্মেলনে খিজির আলম বলেন - আমার ভাই হারুনুর রশিদ প্রবাসে থাকায় আমার ভাইয়ের ও আমার ভাবির জায়গা জমি বাড়ি ঘর দেখাশুনা করি। সবুজ পুন্ডিত আমাদের বিরুদ্ধে যেই বক্তব্য দিয়েছেন তাহা সত্য নহে ও এর প্রতিবাদ জানাইতেছি। আমার ভাই ১৬ শতাংশ সম্পত্তি খরিদ করিলে আমার ভাবি ৮ শতাংশ মোট ২৪ শতাংশ জমি খরিদ করিয়া আমার ভাবির ৮ শতাংশ জমি ২ জনের নিকট বিক্রি করিয়া ফেলে এবং আমার ভাইয়ের বাকি ১৬ শতাংশ জমিতে আমার ভাই দখলে আছে। সবুজ পুন্ডিতের বক্তব্যে বলিয়াছে আমার ভাই হারুনুর রশিদ ও আমার ভাবি জমিতে তাদের সাথে কোন ঝামেলা নাই। সবুজ পুন্ডিত এর বাবা নূর নবী মিয়া তাহার চাচা শহিদউল্যা নাম বরাবরে একখানা দানপত্র দলিল জাল করিয়া রাখে ঐ দলিলেল বিরুদ্ধে শহিদউল্যা মিয়া বাদি হইয়া রায়পুর সহকারী জজ আদালতে জাল দলিলের মামলা দায়ের করেন। মামলা নাম্বার- ৩২২/২০২২ ও সবুজ পূন্ডিত গং বাদি হইয়া আব্দুর রহিম ও শহিদউল্যার বিরুদ্ধে ল্যান্ড সার্বে ট্রাইব্যুনাল এল এস টি মামলা দায়ের করেন। মামলা নং- ৩৬৮/২০২২ এবং মোস্তাফিজুর রহমান একই সম্পত্তি নিয়া রায়পুর সহকারি জজ আদালাতে বন্টনের মোকদ্দমা ৩৫/১৫ দায়ের করেন। সবুজ পুন্ডিত জমির সাথে আমার ভাইয়ের জমির সাথে কোন সম্পক্য নাই। কামাল সর্দারকে সবুজ পুন্ডিত লাঠিয়াল এবং সন্ত্রাসী হিসেবে ব্যবহার করে। তাহার প্রমান স্বরূপ কামাল সর্দার ও সবুজ পুন্ডিত গং একটি অঙ্গিকার নামা এভিটডেভিট করেন। তাহাতে উল্লেখ হয় যে সবুজ পুন্ডিত গং এর সম্পত্তি জোরপূর্বক দখল করিয়া দিতে পারিলে জাল দলিলের সম্পত্তি হইতে তাকে ১৩ শতাংশ জমি দিবে বলিয়া চুক্তি হয়। কামাল সর্দার বর্তামানে ৩/৪টি চাঁদাবজী মামলার আসামী চলমান রইয়াছে এবং কামাল সর্দার ও সবুজ পুন্ডিত গং নিজেরাই ভূমি দস্যু তার প্রমান সরুফ কামাল সর্দারের পাশের সৈায়াল বাড়ির সিরাজ গং হইতে জমির এভিটডেভিট নিয়া তার স্ত্রীর নামে সাবকবলা নিয়া থাকে এবং ঐ বাড়িতে কামাল সর্দারের নামে ১৫টি মামলা হয়। এছাড়াও আরো কামাল সর্দারের বাড়ি হইতে তফদার বাড়ি পর্যন্ত কয়েকটা জবরদখলের ঘটনা বিদ্ধ মান রহিয়াছে। তাই কামার সর্দার নিজেই ভূমিদস্যু ও মামলা বাজ। আমি নিজে কামার সর্দারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করি যা লক্ষ্মীপুর সাব জজ ট্রাইব্যুনাল চলমান আছে। নিজ বাড়ির পারিবারিক জামেলার কারনে দেলোয়ার হেসেন, খলিফা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও উদ্দেশ্য মূলক বক্তব্য তাহা সম্পূর্ন মিথ্যা এবং কি আবুল কাশেম মিলন আমারদের বিরুদ্ধে যে বক্তব্য দিয়াছে তাহা সত্য নয় সম্পন্ন মিথ্যা। আমি দরগাখলা আব্দুর রউপ কমপ্লেক্স এর সভাপতি আবুল কাশেম মিলন একই প্রতিষ্ঠানের সাধারনম্পাদক হয়। প্রতিষ্ঠাতা আব্দুর রউপ মাদ্রসা কমপ্লেক্স এর জন্য ০২/০১/২০১৬ইং তারিখে ৩০,০০,০০০/- (ত্রিশ লক্ষ) টাকার একটি চেক প্রদান করে আবুল কাশেম মিলন সাদারণ সম্পাদক হওয়া ও আব্দুর রউপ এর আপনজন হওয়ার সুবাদে ৩০,০০,০০০/- (ত্রিশ লক্ষ) টাকার একটি চেকটি তার কাছে জমা রাখা হয়। পরবর্তীতে সে চেকে আবুল কাশেম মিলন নিজের নাম লিখে তাহার নিজের নামা দাবি করে। পরবর্তীতে মাদ্রাসার কমিটি আমাকের মামলা করার দায়িত্ব দেয়। তাহার সি আর ৩১১/২৩ সিনিয়র কোট ১ এ তাহা চলমান রহিয়াছে এবং কি আব্দুর রউপ আমার ভাই হারুনুর রশিদ হইতে দোকানসহ ৭ সতাংশ জমি বায়না চুক্তি রেজিষ্ট্রিকরে মারা জায় আবুল কাশেম মিলন আসিয়া বলে তাকে জমি খানা রেজিষ্ট্রি কারিয়া দিতে আমরা ভাই অনিহা প্রকাশ করে যার কারণ আব্দুর রউপ এর নামে বায়না চুক্তি রেজিষ্ট্রি দলিল আব্দর রওউপর ছেলে মেয়ে ছাড়া অন্য কাটাকে রেজিষ্ট্রি দিতে পারি না। তাকে রেজিষ্ট্রি না দেওয়ার কারনে। আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও উদ্দেশ্য মূলক ভাবে সংবাদ সম্মেলন তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।