শেরপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত “সহকারী শিক্ষক” এর সকল শূন্য পদ পূরণ করা এবং জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিইডিপি-৪ এর আওতায় প্রাক- প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট “সহকারী শিক্ষক” নিয়োগে পদসংখ্যা বৃদ্ধির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৩ নভেম্বর বুধবার সকাল ১০ ঘটিকায়  শেরপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।প্রাথমিক বিদ‍্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে ৪৫ হাজার প্রার্থীকে নিয়োগের কথা বলা হলেও পদসংখ্যা ৩২ হাজারই রাখা হচ্ছে। তবে সব শূন্যপদ পূরণ করলে নিয়োগ দেওয়া যাবে ৫৮ হাজারের মতো, ঘোষণা করা ৩২ হাজার পদে নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিল চেয়ে মানববন্ধন শেষে জেলা শিক্ষা অফিসার ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন চাকরি প্রত্যাশীরা।মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে নিয়োগের জন্য অনুমোদন করা পদ ৩২ হাজার ৫৭৭টি। পরে ৪৫ হাজার প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার কথা বলা হয়। আবার ২ বছরে অবসরজনিত কারণে আরও ১০ হাজারের বেশি পদ শূন্য হয়ে ৫৮ হাজারের মতো শূন্যপদ রয়েছে। তবে সম্প্রতি অধিদপ্তর থেকে পদসংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে না বলে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে চাকরিপ্রত্যাশীরা হতাশ হয়ে পড়েন। তারা বলেন, এই সিদ্ধান্ত করোনার ক্ষতিগ্রস্ত বেকারদের জন্য অত্যন্ত হতাশাজনক। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধু কন‍্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে মানবতার "মা" উল্লেখ করে বিষয়টি দ্রুত সমাধানের দাবী করেন তারা।শেরপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত “সহকারী শিক্ষক” এর সকল শূন্য পদ পূরণ করা এবং জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিইডিপি-৪ এর আওতায় প্রাক- প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট “সহকারী শিক্ষক” নিয়োগে পদসংখ্যা বৃদ্ধির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৩ নভেম্বর বুধবার সকাল ১০ ঘটিকায়  শেরপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।প্রাথমিক বিদ‍্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে ৪৫ হাজার প্রার্থীকে নিয়োগের কথা বলা হলেও পদসংখ্যা ৩২ হাজারই রাখা হচ্ছে। তবে সব শূন্যপদ পূরণ করলে নিয়োগ দেওয়া যাবে ৫৮ হাজারের মতো, ঘোষণা করা ৩২ হাজার পদে নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিল চেয়ে মানববন্ধন শেষে জেলা শিক্ষা অফিসার ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন চাকরি প্রত্যাশীরা।মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে নিয়োগের জন্য অনুমোদন করা পদ ৩২ হাজার ৫৭৭টি। পরে ৪৫ হাজার প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার কথা বলা হয়। আবার ২ বছরে অবসরজনিত কারণে আরও ১০ হাজারের বেশি পদ শূন্য হয়ে ৫৮ হাজারের মতো শূন্যপদ রয়েছে। তবে সম্প্রতি অধিদপ্তর থেকে পদসংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে না বলে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে চাকরিপ্রত্যাশীরা হতাশ হয়ে পড়েন। তারা বলেন, এই সিদ্ধান্ত করোনার ক্ষতিগ্রস্ত বেকারদের জন্য অত্যন্ত হতাশাজনক। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধু কন‍্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে মানবতার "মা" উল্লেখ করে বিষয়টি দ্রুত সমাধানের দাবী করেন তারা।

এক্সক্লুসিভ রিলেটেড নিউজ

সর্বশেষ